1. news@esomoy.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
  2. admin@esomoy.com : admin :
বিয়ের দাবীতে নাটোরে নবম শ্রেণীর ছাত্রীর বাড়িতে সিলেটের দশম শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাত্রী! - OnlineTV
সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৫৫ অপরাহ্ন

বিয়ের দাবীতে নাটোরে নবম শ্রেণীর ছাত্রীর বাড়িতে সিলেটের দশম শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাত্রী!

অনলাইন ডেস্ক
ইপেপার / প্রিন্ট ইপেপার / প্রিন্ট

এসময় নিউজ ডেস্কঃ 

বিয়ের দাবীতে নাটোরে নবম শ্রেণীর ছাত্রীর বাড়িতে সিলেটের দশম শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাত্রীর আগমনে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার তেবাড়িয়া ইউনিয়নের একডালা প্রাণ গেট এলাকায় চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় এবং থানা পুলিশের বরাতে জানা গেছে, ফেসবুকে পরিচয়ের পর গত ৭ মাস ধরে সিলেটের কোতোয়ালী থানা এলাকার একটি মাদ্রাসার দশম শ্রেণীর ছাত্রীর সঙ্গে নাটোর সদর উপজেলার একডালা মডেল হাইস্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রীর প্রেমের সম্পর্ক চলছিল।

এরই ধারাবাহিকতায়, শুক্রবার ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে সিলেটের ওই মাদ্রাসা ছাত্রী বিয়ের দাবীতে নাটোরের হাইস্কুল পড়ুয়া ৯ম শ্রেণির ছাত্রীর বাড়িতে চলে আসে।

বিষয়টি জানাজানি হলে পুলিশ এসে দুই ছাত্রীকে তাদের হেফাজতে নেয়।

এ নিয়ে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

পুলিশের হেফাজতে থাকা দুই জন হলেন, নাটোর সদর উপজেলার একডালা এলাকার আমিনুল ইসলামের মেয়ে এবং  একডালা মডেল হাইস্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী মোছা. সেতু খাতুন।

 অপরজন সিলেটের কতোয়ালী থানার সোবাহানী ঘাট এলাকার ফারুক আহমেদের মেয়ে এবং হযরত শাহজালাল দারুস সালাম ইয়াকুবিয়া মাদ্রাসার দশম শ্রেণীর ছাত্রী তাবাসসুম জান্নাত।

সেতুর মামা নাহিদ হোসেন বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে আমার ভাগ্নীর সঙ্গে একটি ছেলের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এমনটা আমি আগে থেকেই জানতাম।

সে নিয়ে আমরা পারিবারিকভাবে সেতুকে বকাঝকাও করেছি। কিন্তু আজ আমার ভাগ্নির কাছে একটি মেয়ে চলে এসেছে। তারা দুইজন বলছে, ‘বিয়ে করবে’ এটা কি মেনে নেয়া যায়?

তিনি বলেন, পুলিশ এসে সিলেট থেকে আসা ওই মেয়েকে থানায় নিয়ে গেছে। আর আমার ভাগ্নীকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে‌।

সিলেট থেকে আসা মাদ্রাসা ছাত্রী তাবাসসুম জানান, ৭ মাস আগে তাদের ফেসবুকে পরিচয় হয়।

এরপর ধীরে ধীরে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও পরে সমকামিতার সিদ্ধান্ত নেই। সেতু তাকে বিয়ের কথা বললে সে বিয়ে করতে আসে।

সেতু জানান, তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তারা এক সঙ্গে থাকবেন।

নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, তাবাসসুম শুক্রবার বিকেলে একডালা এলাকায় এসে সেতুকে বিয়ে করতে চাইলে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃস্টি হয়। পরে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে তাদেরকে থানায় নিয়ে যায়।

তাদের উভয় পরিবারের অভিভাবকদের হাতে তুলে দেয়ার প্রস্তুতি চলছে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তাদের অভিভাবকদের জিম্মায় দেয়া হবে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

সুত্রঃ অনলাইন।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
All rights reserved © 2019
Design By Raytahost