প্রিন্ট এর তারিখঃ Aug 22, 2025 ইং || প্রকাশের তারিখঃ Jul 31, 2025 ইং
গাইবান্ধা বার ভবনে দুধর্ষ চুরির ঘটনার দু’বছরেও চোর সনাক্ত করা যায়নি।

গাইবান্ধা বার ভবনে দুধর্ষ চুরির ঘটনার দু’বছরেও চোর সনাক্ত করা যায়নি।
গাইবান্ধা থেকে মোঃ আবু জাফর মন্ডলঃ
গাইবান্ধা জেলা বার এসোসিয়েশন ভবনের পূর্ব পাশে দোতলার জানালার গ্রিল কেটে এক দুধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সদর থানায় বার এসোসিশেনের হিসাব রক্ষক শহিদুল ইসলাম সুমন বাদি হয়ে ২০২৩ সালের ২২ জুলাই সদর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। পরে অভিযোগটি পিবিআই পুলিশকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। কিন্তু অভিযোগ দায়েরের দীর্ঘ দু’বছরেও আসামিকে সনাক্ত করা যায়নি।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, জেলা বারের সদস্যদের জন্য ঈদ-উল-আজহার বোনাসের জন্য বারের হিসাব রক্ষক শহিদুল ইসলাম সুমন ২০২৩ সালের ২০ জুলাই চেকমূলে উত্তরা ব্যাংক থেকে ৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। বার সদস্যদের বোনাস বিতরণ করার পর ২১ জুলাই ২ লক্ষ ১ হাজার টাকা অফিস কক্ষে তালা দিয়ে বাসায় যান। পরের দিন ২২ জুলাই সকাল সোয়া ৮টার দিকে শহিদুল ইসলাম সুমন বার এসোসিয়েশনের নাইট গার্ডের মাধ্যমে জানতে পারেন ২১ জুলাই রাতে চুরি সংঘটিত হয়েছে। পরে সিসি টিভি ফুটেজ দেখে জানা যায় একজন মহিলা ৭/৮ জনের চোর চক্রের সহযোগিতায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি বারের পূর্ব পাশে দোতলার জানালার গ্রিল কেটে ভেতরে ঢুকে স্টিলের আলমিরা, ফাইল কেবিনেট ও টেবিলের ড্রয়ার ভেঙ্গে ২ লক্ষ ১ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে যায়।
এব্যাপারে গাইবান্ধা পিবিআই তদন্ত কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, ২০২৩ সালের ২২ জুলাই বার ভবনে চুরির ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করা হলেও সিসি টিভি ফুটেজের ছবি দেখে দীর্ঘ দু’বছরেও আসামিকে সনাক্ত করা যায়নি।
এসময়/
© সকল কিছুর স্বত্বাধিকারী : ESOMOY