প্রিন্ট এর তারিখঃ Aug 22, 2025 ইং || প্রকাশের তারিখঃ Aug 7, 2025 ইং
পটিয়া দক্ষিণ গোবিন্দারখীল স্কুলের নব সাজে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির উদ্ধোধন।

পটিয়া দক্ষিণ গোবিন্দারখীল স্কুলের নব সাজে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির উদ্ধোধন।
পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:
পটিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে দক্ষিণ গোবিন্দারখীল স্কুলের নতুনভাবে সজ্জিত প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির শুভ উদ্ধোধন করা হয়েছে। ৭ আগষ্ট, বৃহস্পতিবার সকালে উদ্বোধন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির (এডহক) সদস্য
সমাজ সেবক মোহাম্মদ দিদারুল আলম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সমাজ সেবক কবির আহমেদ মাষ্টার, মোহাম্মদ আজিজ, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনসহ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকবৃন্দ।
এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দক্ষিণ গোবিন্দারখীল সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ হারুনর রশিদ প্রমুখ।
উদ্ধোধনকালে স্কুলের এডহক কমিটির সদস্য সমাজ সেবক দিদারুল আলম বলেন, মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে পিতা- মাতা ভূমিকা অপরিসীম। একটি শিশুর কাছে প্রথম শিক্ষক হলো তার মা। মায়ের সান্নিধ্যেই একটি শিশুর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক, নৈতিক, মানবিক, নান্দনিক, আধ্যাত্মিক ও আবেগিক বিকাশ সাধিত হয়।
এর পাশাপাশি বাবা- মায়ের মাধ্যমেই শিশুর মনোজগতে বিদ্যা শিক্ষার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হয়। শিশুর কল্পনাশক্তি, সৃজনশীলতা ও নান্দনিকবোধের উন্মেষ ঘটে।
বিভিন্ন ধর্মে সৃষ্টিকর্তার পরেই যাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে তিনি হলেন মা। মায়ের নিকট হতেই শিশুর মাঝে তৈরি হয় সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস, শিশুর মাঝে গড়ে ওঠে মানবিক মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও সহিষ্ণুতা। মায়ের মুখের ভাষা শুনতে শুনতেই কোমলমতি শিশুর মস্তিষ্কে ভাষা ও যোগাযোগের দক্ষতা বিকাশ লাভ করে এবং যৌক্তিক চিন্তার শুভ সূচনা ঘটে।
শিশুর মাঝে সামাজিক ও সুনাগরিক হওয়ার গুণাবলী, সকলের সাথে মিলেমিশে বসবাস করার মানসিকতা, পরমতসহিষ্ণুতা, সৃজনশীলতা, আত্মমর্যাদাশীল হওয়া এবং ভালো-মন্দের পার্থক্য অনুধাবন করার ক্ষমতা বিকশিত হওয়ার জন্য একজন মা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
এসময়/
© সকল কিছুর স্বত্বাধিকারী : ESOMOY